ইনকাম করুন অনেক সহজে No Further a Mystery

ওয়েব ডিজাইন করে আয় করার উপায় রয়েছে। ওয়েব ডিজাইনও ২০২৪ সালের সেরা উপায়ের মধ্যে একটি। প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে এখন প্রতিনিয়ত লক্ষাধিক ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। আপনি এখন যে আমার লেখাটি পড়ছেন, এটি একটি ওয়েবসাইট থেকেই পড়ছেন। সবাই তার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট বানিয়ে থাকে। এজন্য প্রয়োজন হয় একজন ওয়েব ডিজাইনারের। যিনি তার ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী ওয়েবসাইট ডিজাইন করে দিতে পারবেন। আপনি চাইলে ওয়েব ডিজাইন শিখে এই সেক্টরে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েব ডিজাইন শেখার জন্য ইউটিউব ব্যবহার করতে পারেন অথবা যেকোনো কোর্স করতে পারেন।

আর আপনি ইচ্ছা করলে কোন বিশ্বস্ত আইটি কোম্পানির অধীনে ওয়েব ডিজাইন এর উপরে কোর্স করতে পারেন।

বোঝার সুবিধার্থে ই-কমার্স ওয়েবসাইট কে আমরা দুই প্রকার ভাগে ভাগ করব।

এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ছাড়াও আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে স্পন্সারের মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন। দেখা গেলো কোনো একটা কোম্পানি কোনো একটা পন্যের মার্কেটিং এর জন্য আপনার ভিডিও তে তার ওই পন্য click here বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য বললো। আপনি এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন দিতে সম্মতি প্রকাশ করলে আপনাকে আপনার চাহিদা অনুযায়ী সে পেমেন্ট করবে।

ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট ও একটি ফ্রিল্যান্সিং জব। আপনি বাংলাদেশে বসেই আমেরিকার কোন ক্লায়েন্ট এর ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট হতে পারবেন।

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ই-কমার্স ওয়েবসাইট যেমন দারাজ ইভ্যালিতে ইত্যাদিতে ব্যবসা করা তুলনামূলক ভাবে অনেক সহজ আন্তর্জাতিক ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলোর তুলনায়। 

আবার অনেক ক্ষেত্রে নতুন সাইটও বিক্রি করতে পারেন যদি আপনার হাতে ক্লায়েন্ট থাকে। আর এই কাজের একটি ভালো দিক হলো আপনি যদি এই কাজে একবার দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন, তবে বিভিন্ন জায়গা থেকে কাজের সুযোগ আসবে আবার চাকরি জীবনেও এই অভিজ্ঞতা অনেক কাজে আসবে আপনার।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এফিলিয়েট লিংক ব্যবহার বা এফিলিয়েট মার্কেটিং নিজস্ব ওয়েবসাইট ছাড়াও করা যায়। আপনি ইচ্ছা করলে সোশ্যাল মিডিয়া বা কিছু ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরীর প্ল্যাটফর্ম কেউ ব্যবহার করতে পারেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য। তবে নিজের ওয়েবসাইটে করা ভালো।

যদি আপনার এই কাজ শিখার প্রতি প্রবল আগ্রহ থাকে, তাহলে আপনি ওয়েব ডিজাইন গুগলে সার্চ করে বা ইউটিউবে সার্চ করে টিটোরিয়াল দেখে শিখতে পারবেন।

তবে এক্ষেত্রে যার মাধ্যমে আপনি পেমেন্টটি আনতে চাচ্ছেন, তার বিশ্বস্ততা ও স্বচ্ছতার বিষয়টি অবশ্যই খেয়াল রাখা দরকার। 

যারা একদম নতুন তাদেরকে আমি বলব আগে বাংলাদেশের বাজারে হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা নেওয়ার জন্য।

তবে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য আপনার ওয়েবসাইটের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। যা গুগোল তাদের ব্লগে গুগল এডসেন্স এর নিয়ম নীতি শেয়ার করেছে। আপনি চাইলে সেই সকল নিয়ম-নীতি গুগল এডসেন্সের ব্লগ থেকে পড়ে আসতে পারেন।

একটি ডট কম ডোমেন কিনবেন সাথে এক জিবি হোস্টিং এবং একটি ফ্রি থিম। এই তিনটা জিনিসই আপনার ব্লগিং শুরু করার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে আপনার তিন হাজার টাকা মতো খরচ হতে পারে।

এজন্য আপনাকে ন্যাশনাল আইডি কার্ড আপনার ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ইত্যাদি কিছু কাগজপত্র লাগবে যার ফলে তারা আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করবে এবং আপনি বিদেশ থেকে ফিলান্সিং করে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *